
স্টাফ রিপোর্টারঃ
নেত্রকোণার কেন্দুয়ার বাউল কবি মো. আব্দুস সালাম সরকার এক দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত হয়ে বর্তমানে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। তাঁর ডানপায়ের মারাত্মক আঘাত পেয়েছেন। এতে তাঁর পায়ের হাড় ভেঙে গেছে বলে চিকিৎসরা জানিয়েছেন।
জানা গেছে, বন্ধুর বাসা থেকে আসার পথে গাছের শেকড়ের সাথে আছাঁড় খেয়ে পড়ে গিয়ে তিনি গুরুতর আহত হন। পরে হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক প্রাথমিক চিকিৎসা করেন, পরবর্তিতে অবস্থার অবনতি হওয়ায় পরদিন উন্নত চিকিৎসার জন্য ময়মনসিংহ নিয়ে যাওয়া হয়। ডানপায়ে প্লাস্টার করে চিকিৎসা দেন। তবে তাঁকে সুস্থ করতে পায়ে সার্জারী অপারেশন করা হয়েছে। বর্তমানে নিজ বাসায়ই চিকিৎসাধীন রয়েছেন এই বহুমাত্রিক গুণী বাউল শিল্পী।
গুরুতর আহত বাউল কবি সালামা সরকারের সার্বিক খোঁজ খবর নিতে রবিবার (৫ অক্টোবর) সন্ধ্যার পর কেন্দুয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইমদাদুল হক তালুকদার ও এলাকার স্থানীয় গণমাধ্যমকর্মীগন কেন্দুয়া পৌর সদরের তাঁর নিজ বাসায় যান। এ সময় তারা তার সার্বিক খোঁজ খবর নেন এবং কেন্দুয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তাঁকে সহযোগিতার আশ্বাস প্রদান করেন।
গুরুতর আহত বাউল কবি সালামা সরকারের সার্বিক খোঁজ খবর নিতে রবিবার (৫ অক্টোবর) সন্ধ্যার পর কেন্দুয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইমদাদুল হক তালুকদার ও এলাকার স্থানীয় গণমাধ্যমকর্মীগন কেন্দুয়া পৌর সদরের তাঁর নিজ বাসায় যান। এ সময় তারা তার সার্বিক খোঁজ খবর নেন এবং কেন্দুয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তাঁকে সহযোগিতার আশ্বাস প্রদান করেন।
বাউল কবি সালাম সরকার ১৯৬৭ সালের ৪ আগস্ট নেত্রকোনার মদন উপজেলার জয়পাশা গ্রামের বাবা প্রয়াত আব্দুল জব্বার ও মাতা মৃত পরিষ্কারেরন্নেছা কোল আলোকিত করে জন্মগ্রহণ করেন।
তবে বাউল সালাম সরকার দীর্ঘ ৪০ বছর যাবত সপরিবারে স্থায়ীভাবে বসবাস করছেন কেন্দুয়া পৌর শহরের বাসস্ট্যান্ড মোড় সংলগ্ন এলাকায়। শিশু বয়সেই গানের সঙ্গে যুক্ত হন বাউল সালাম। তিনি কেন্দুয়া উপজেলার বৈশ্যপাট্টা গ্রামের প্রখ্যাত বাউল কবি আবেদ আলীর শিস্যত্ব গ্রহণ করেন। পরে কিশোরগঞ্জের তাড়াইল উপজেলার দড়িজাহাঙ্গীরপুর গ্রামের বিশিষ্ট বাউল কবি মকবুল হোসেনের শিস্যত্ব গ্রহণ করে বাউল গান ও বিভিন্ন শাস্ত্রীয় তথ্য শিক্ষা গ্রহণ করেন।
তবে বাউল সালাম সরকার দীর্ঘ ৪০ বছর যাবত সপরিবারে স্থায়ীভাবে বসবাস করছেন কেন্দুয়া পৌর শহরের বাসস্ট্যান্ড মোড় সংলগ্ন এলাকায়। শিশু বয়সেই গানের সঙ্গে যুক্ত হন বাউল সালাম। তিনি কেন্দুয়া উপজেলার বৈশ্যপাট্টা গ্রামের প্রখ্যাত বাউল কবি আবেদ আলীর শিস্যত্ব গ্রহণ করেন। পরে কিশোরগঞ্জের তাড়াইল উপজেলার দড়িজাহাঙ্গীরপুর গ্রামের বিশিষ্ট বাউল কবি মকবুল হোসেনের শিস্যত্ব গ্রহণ করে বাউল গান ও বিভিন্ন শাস্ত্রীয় তথ্য শিক্ষা গ্রহণ করেন।
আশি ও নব্বই দশকের তুমুল জনপ্রিয় বাউল সালাম সরকার বর্তমানেও দেশ ও দেশের বাইরে জনপ্রিয়তার আসন ধরে রেখেছেন। বাউল সালাম সরকার শুধু একজন শিল্পীই নন, তিনি একজন মূলধারার কবি,গীতিকার ও সুরকারও।
তাঁর নিজের লেখা দুই হাজারের বেশি গান সুর তিনি নিজেই করেছেন। গান নিয়ে ভ্রমণ করেছেন লন্ডন, দুবাই, কাতারসহ বিভিন্ন দেশ।
তাঁর নিজের লেখা দুই হাজারের বেশি গান সুর তিনি নিজেই করেছেন। গান নিয়ে ভ্রমণ করেছেন লন্ডন, দুবাই, কাতারসহ বিভিন্ন দেশ।
নতুন প্রজন্মের জনপ্রিয় শিল্পীরা প্রায়ই বেতার-টেলিভিশনে তাঁর লেখা ও সুর করা গান গেয়ে থাকেন। বাউল সালাম সরকার তাঁর নিজের শিস্য ও ভক্তবৃন্দসহ দেশবাসীর কাছে দ্রুত সুস্থতার জন্য দোয়া চেয়ে বলেন, 'মানুষের ভালোবাসা নিয়েই আমি বেঁচে আছি। সবাই আমার জন্য দোয়া করবেন। আমি যেন দ্রত সুস্থ হয়ে আবারো আপনাদের সাথে চলতে পারি।
নতুন প্রজন্মের জনপ্রিয় শিল্পীরা প্রায়ই বেতার-টেলিভিশনে তাঁর লেখা ও সুর করা গান গেয়ে থাকেন। বাউল সালাম সরকার তাঁর নিজের শিস্য ও ভক্তবৃন্দসহ দেশবাসীর কাছে দ্রুত সুস্থতার জন্য দোয়া চেয়ে বলেন, 'মানুষের ভালোবাসা নিয়েই আমি বেঁচে আছি। সবাই আমার জন্য দোয়া করবেন। আমি যেন দ্রত সুস্থ হয়ে আবারো আপনাদের সাথে চলতে পারি।