সুনামগঞ্জে ডিবি পুলিশের অভিযানে বালু সহ ট্রলি ও পিকাআপ জব্দ ।

আপলোড সময় : ১৫-০৮-২০২৫ ০৫:২৬:৪১ অপরাহ্ন , আপডেট সময় : ১৫-০৮-২০২৫ ০৫:২৬:৪১ অপরাহ্ন
‎
‎সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি।
‎
‎সুনামগঞ্জের ধোপাজান নদী বন্ধ থাকলেও বন্ধ হয়নি বালু খেকোদের বালু লুট করার পদ্ধতি। বিভিন্ন পথ এবং বিভিন্ন সিস্টেম পাল্টিয়ে অভিনব কায়দায় লুট করা হয় বালু। তবে ডিবি পুলিশের অভিযানে অবৈধ বালু বহনকারী ৮টি চার চাকা বিশিষ্ট ট্রলি গাড়ী, ১টি টাটা পিকআপ গাড়ী ও ৬২০ (ছয়শত বিশ) ফুট বালু জব্দ করা হয়েছে।
‎
‎জানা যায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ডিবি পুলিশের অভিযানে (১৪ আগস্ট) বৃহস্পতিবার সকালে সুনামগঞ্জ সদর উপজেলার সদর থানাধীন, ৩নং সুরমা ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ডের মঈনপুর সাকিনস্থ সুরমা নদীর হালুয়ার ঘাটের ইটভাটার দক্ষিণপাশের জনৈক হাসান মিয়ার পরিত্যক্ত খালি জায়গায় অভিযান চালায় ডিবি পুলিশের একটি দল। অভিযানে অবৈধ বালু বহনকারী জব্দকৃত ৮টি চার চাকা বিশিষ্ট ট্রলি গাড়ী, ১টি টাটা পিকআপ গাড়ী ও ৬২০ (ছয়শত বিশ) ফুট বালু জব্দ করা হয়। 
‎
‎এসময় অভিযানে ডিবি পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে অনেকে পালিয়ে যায়। পলাতক আসামিরা হলেন, ১। মোঃ আনোয়ার হোসেন (৩০), পিতা-আঃ হক, সাং-নতুন গুদিগাঁও, ২। সাদেক (৩৫), পিতা-আঃ ছামাদ, সাং-ডলুরা, ৩। কালা (৩৫), পিতা- মৃত আলাল মিয়া, সাং- মঈনপুর, ৪। কাজল (৪৫), পিতা- ইলিয়াস আলী, সাং- ডলুরা এবং ৫। দেলোয়ার (৪০), পিতা- অজ্ঞাত, সাং- অজ্ঞাত, সর্বথানা-সুনামগঞ্জ সদর, জেলা-সুনামগঞ্জ সহ অজ্ঞাতনামা ১২/১৩জন আসামীর বিরুদ্ধে বালু মহাল ও মাটি ব্যবস্থাপনা আইন ২০১০ (সংশোধনী/ ২০২৩) সালের ১৫(১) ধারায় নিয়মিত মামলা রুজু করা হয়েছে বলে জানিয়েছে ডিবি পুলিশ। 
‎
‎ডিবি পুলিশের এই অভিযানে নেতৃত্ব দেন এসআই সাব্বির আহসান। এছাড়াও, অভিযানে অংশ নেন এএসআই (নিঃ)/সুদীপ চন্দ্র বিশ্বাস, কনস্টেবল মোঃ শামসুল হক এবং কনস্টেবল দিপক মুন্ডা প্রমূখ। 



 

সম্পাদকীয় :

প্রকাশক ও সম্পাদক : মোঃ গোলাম মাওলা শাওন
মোবাইল : ০১৭১১-০০৬২১৪

অফিস :

প্রধান কার্যালয় : ৩১/১ শরীফ কমপ্লেক্স ৫ম তলা পুরানা পল্টন ঢাকা ১০০০

মোবাইল : ০১৯৯৯-৯৫৩৯৭০

ই-মেইল : [email protected],  [email protected]