তানোর-বায়া সড়কের ২ টি ব্রিজ ঝুঁকিপূর্ণ খুলছে না নতুন ব্রিজের রাস্তা

আপলোড সময় : ০৫-০৭-২০২৫ ০৯:২৬:৪৯ অপরাহ্ন , আপডেট সময় : ০৫-০৭-২০২৫ ০৯:২৬:৪৯ অপরাহ্ন
 

দেলোয়ার হোসেন সোহেল তানোর থেকে : রাজশাহীর তানোর-বায়া সড়কের বাগধানী ও দুয়ারীর ঝুকিপূর্ণ ২ টি ব্রিজ দিয়েই জীবনের ঝুকি নিয়ে চলাচল করছে ছোট বড় ও ভারীসব যান বাহন। যেকোন সময়ে বড় ধরনের দূর্ঘটনা ঘটার আশংকা করছেন এলাকাবাসীসহ চলাচলকারীরা।


তবে, ওই দুই ব্রিজের পার্শ্বেই পৃথক ২টি ব্রিজ নির্মান করা হয়েছে। কিন্তু রহস্যজনক কারনে থমকে আছে ওই ব্রিজ ২টির মুখের সংযোগ সড়কের নির্মান কাজ। ব্রিজ ২টির মুখের সংযোগ সড়কের কাজ দ্রুত শেষ করে ব্রিজ ২টি যান চলাচলের জন্য খুলে দেয়ার দাবি জানিয়েছেন যানবাহনের চালকসহ চলাচলকারীরা।


সংশ্লিষ্ট সুত্রে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, রাজশাহীর পবা উপজেলা এলাকার বায়া-তানোর সড়কের বাগধানী ও দুয়ারী নামক স্থানের ২টি ব্রিজের উপরে ক্ষয় হওয়ার পামাপাশি বেশ কয়েকটি স্থানে ছোট ছোট গর্তের সৃষ্টি হয়ে যান বাহন চলাচলে ঝুকি পূর্ণ হয়ে পড়ে। ওই ব্রিজ ২টির পার্শ্বে নতুন ভাবে দীর্ঘদিন ধরে ব্রিজ নির্মান শুরু করা হয়। বর্তমানে ব্রিজ নির্মান সম্পূর্ণ হলেও ব্রিজের মুখে সংসযোগ সড়ক তৈরি করা হয়নি দীর্ঘদিনেও। পুরোনো ব্রিজ দিয়েই চলাচল করতে হচ্ছে ভারি ও ছোট বড় ট্রাক বাসসহ অটো সিএনজি ও মটরসাইকেলসহ সব ধরনের যান বাহন।


ওই ব্রিজ ২টির বিভিন্ন স্থানে ছোট বড় গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। যেকোনো সময় ওই ব্রিজ ২টিতে বড় ধরনের দূর্ঘটনা ঘটার আশংকা করছেন চলাচল কারীরা। তাই দ্রুত নতুন ব্রিজের সংযোগ সড়কের কাজ শেষ করে নতুন ব্রিজ ২টি চালুর দাবি জানিয়েছেন চলাচলকারীরা। এই বেহাল অবস্থার কারণে স্থানীয় বাসিন্দাসহ চলাচলকারী যানবাহনসহ জরুরি প্রয়োজনে শহরে যাতায়াত এবং কৃষিপণ্য পরিবহনে সমস্যার সৃষ্টি হচ্ছে।


তানোর উপজেলা প্রকৌশলী সাইদুর রহমান বলেন, বায়া তানোর সড়কের বাগধানী ও দুয়ারীর ব্রিজ ২টি পবা উপজেলার মধ্যে হওয়ায় পবা উপজেলা প্রকৌশলীর সাথে যোগাযোগ করার পরামর্শ দেন তিনি।

 
পবা উপজেলা প্রকৌশলী মকবুল হোসেন মুঠো ফোনে বলেন, এখন বর্ষাকাল এজন্যে কাজ বন্ধ আছে বর্ষা পের হলেই ব্রিজের কাজ সম্পন্ন করা হবে।





 

সম্পাদকীয় :

প্রকাশক ও সম্পাদক : মোঃ গোলাম মাওলা শাওন
মোবাইল : ০১৭১১-০০৬২১৪

অফিস :

প্রধান কার্যালয় : ৩১/১ শরীফ কমপ্লেক্স ৫ম তলা পুরানা পল্টন ঢাকা ১০০০

মোবাইল : ০১৯৯৯-৯৫৩৯৭০

ই-মেইল : [email protected],  [email protected]