বদরগঞ্জ (রংপুর) প্রতিনিধি : রংপুরে বদরগঞ্জ উপজেলার মধুপুর ইউনিয়ন বিএনপির দ্বি বার্ষিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে আগামী ১৪ জুন।
এ নির্বাচনে সভাপতি পদে একজন প্রার্থী বিগত ফ্যাসিস্ট আওয়ামীলীগের সরকারের সক্রিয় কর্মী বলে অভিযোগ উঠেছে। ঐ ফ্যাসিস্ট আওয়ামীলীগের কর্মীর নাম মোকছেদুল হক মাস্টার।
তিনি রংপুর ২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য আবুল কালাম আহসানুল হক চৌধুরী ডিউক ও সাবেক উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও যুবলীগ নেতা ফজলে রাব্বি সুইটের বিভিন্ন আওয়ামীলীগের দলীয় অনুষ্ঠানে দেখা যায়। এক অনুষ্ঠানে ফজলে রাব্বি সুইটের গলায় মালা পড়িয়ে দেন মোকছেদুল হক মাস্টার।
এ নির্বাচনে সভাপতি পদে একজন প্রার্থী বিগত ফ্যাসিস্ট আওয়ামীলীগের সরকারের সক্রিয় কর্মী বলে অভিযোগ উঠেছে। ঐ ফ্যাসিস্ট আওয়ামীলীগের কর্মীর নাম মোকছেদুল হক মাস্টার।
তিনি রংপুর ২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য আবুল কালাম আহসানুল হক চৌধুরী ডিউক ও সাবেক উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও যুবলীগ নেতা ফজলে রাব্বি সুইটের বিভিন্ন আওয়ামীলীগের দলীয় অনুষ্ঠানে দেখা যায়। এক অনুষ্ঠানে ফজলে রাব্বি সুইটের গলায় মালা পড়িয়ে দেন মোকছেদুল হক মাস্টার।
তিনি এবার বিএনপির মধুপুর দ্বি বার্ষিক নির্বাচনে সভাপতি পদে প্রার্থিতা হয়েছেন। এতে প্রকৃত বিএনপি নেতা কর্মী মাঝে হতাশ ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন।
মধুপুর ইউনিয়ন বিএনপির অন্তত ৫ জন নেতা কর্মী সাংবাদিককে বলেন, মোকছেদুল হক মাস্টার একজন ফ্যাসিস্ট আওয়ামীলীগের সরকারের দোসর। জুলাই ছাত্র জনতার রক্ত ক্ষয়ী অভ্যুত্থানে নতুন ভাবে দেশ স্বাধীনতা অর্জন করলেও। ফ্যাসিস্ট আওয়ামীলীগের সরকারের দোসরা এত দিন ঘাপটি মেরে থাকলেও।
তারা এখন ইউনিয়ন বিএনপির দ্বি বার্ষিক নির্বাচন গুলোতে নিজেদের বিএনপি কর্মী পরিচয় দিয়ে নির্বাচন করছেন। এতে ফ্যাসিস্ট আওয়ামীলীগের সরকারের দ্বারা দীর্ঘ ১৭ বছর নিপীড়িত নির্যাতিত বিএনপির কর্মীরা হতাশ ক্ষোভ প্রকাশ করেন।
অভিযোগের বিষয়ে মোকছেদুল হক মাস্টার বলেন, অভিযোগ মিথ্যা ভিত্তিহীন। আমি একটি বিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করি। বিদ্যালয়ে উন্নয়ন ও বিভিন্ন প্রয়োজনীয় কাগজ নিয়ে সাবেক এমপি ও উপজেলা চেয়ারম্যান কাছে দুই একবার গিয়েছি। এটা কি আমার অপরাধ।
তিনি আরো বলেন, আমি ২০১৫ সালে বিএনপি একজন নিবেদিত সৈনিক ছিলাম। এছাড়াও মধুপুর বিএনপি দ্বি বার্ষিক নির্বাচনে সাধারণ সম্পাদক পদে মাহবুব রহমানও ছবি আছে সাবেক সংসদ সদস্য ডিউক চৌধুরী ও উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ফজলে রাব্বি সুইটের সঙ্গে।
তিনি আরো বলেন, আমি ২০১৫ সালে বিএনপি একজন নিবেদিত সৈনিক ছিলাম। এছাড়াও মধুপুর বিএনপি দ্বি বার্ষিক নির্বাচনে সাধারণ সম্পাদক পদে মাহবুব রহমানও ছবি আছে সাবেক সংসদ সদস্য ডিউক চৌধুরী ও উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ফজলে রাব্বি সুইটের সঙ্গে।