
নিজস্ব প্রতিবেদক : র্যাব-১৩ এবং র্যাব-১০ এর যৌথ অভিযানে নীলফামারী জেলার ডোমার থানার চাঞ্চল্যকর শিশু ধর্ষণ মামলার এজাহারনামীয় প্রধান পলাতক আসামী গ্রেফতার।
বাংলাদেশ আমার অহংকার, এই মূলমন্ত্রকে সামনে রেখে এলিট ফোর্সেস র্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন হত্যা, ধর্ষণ, রাহাজানিসহ মারাত্মক সব সামাজিক অপরাধের বিরুদ্ধে নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করে আসছে।
বাদীর এজাহার সূত্রে জানা যায় যে, গত ইং ১১/০৩/২০২৫ খ্রিঃ তারিখ রাত্রী আনুমানিক ০৯:১০ ঘটিকার সময় ধৃত আসামী মোঃ মজিবুল ইসলাম (৪৮), নীলফামারী জেলার ডোমার থানাধীন বিওপি বাজারস্থ দালানপাড়া বাদীর বসতবাড়ীর শয়ন ঘরের ভিতরে শিশু ভিকটিমকে একাকী পেয়ে তাকে ইচ্ছার বিরুদ্ধে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে। পরবর্তীতে শিশু ভিকটিমের মাতা বাদী হয়ে নীলফামারী জেলার ডোমার থানায় একটি ধর্ষণ মামলা দায়ের করেন। যার মামলা নং-০৬, জিআর নং-২৮/২৫, তাং- ১৩/০৩/২০২৫ খ্রিঃ, ধারা-নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন ২০০০ (সংশোধিত ২০০৩) এর ৯(১)।
ঘটনাটি উক্ত এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি করে বিধায় র্যাব-১৩, সিপিসি-২, নীলফামারী ক্যাম্পের দৃষ্টিগোচর হয়। পরবর্তীতে উক্ত মামলার আসামীকে গ্রেফতারের লক্ষ্যে গোয়েন্দা তথ্যের সহায়তা নিয়ে আসামীকে গ্রেফতারের তৎপরতা শুরু করা হয়।
এরই ধারাবাহিকতায় ইং ২৬ মে ২০২৫ তারিখ দুপুর ০২:৫০ ঘটিকার সময় র্যাব-১৩, রংপুর, সিপিসি-২, নীলফামারী, এবং র্যাব-১০, যাত্রাবাড়ী, ঢাকা এর যৌথ আভিযানিক দল ডিএমপি ঢাকার যাত্রাবাড়ী থানাধীন সামাদনগর এলাকার ওয়াসা রোড এর উপর যৌথ অভিযান পরিচালনা করে নীলফামারী জেলার ডোমার থানার চাঞ্চল্যকর শিশু ধর্ষণ এর এজাহারনামীয় প্রধান পলাতক আসামী মোঃ মজিবুল ইসলাম (৪৮), পিতা -মৃত বাচ্চা মিয়া, সাং-বিওপি বাজার দালান পাড়া, থানা-ডোমার, জেলা-নীলফামারীকে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়।
পরবর্তী কার্যক্রমের জন্য গ্রেপ্তারকৃত আসামিকে সংশ্লিষ্ট থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।