নিজস্ব প্রতিবেদক : খুলনার কয়রার বাগালী ইউনিয়নের ১২১ নং হোগলা মিলনী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সীমানা প্রাচীর নির্মানের জন্য ৭টি পরিবার অবরুদ্ব হতে চলেছে। হোগলা গ্রামের রেজাউল ইসলাম পাড় সহ ৭টি পরিবার বিদ্যালয়ের পাশে বসবাস করে থাকেন। তারা জানা আমরা বিগত প্রায় ত্রিশ বছর ধরে স্কুল প্রতিষ্ঠার আগ থেকে এখানে বসবাস করে আসছি এবং এই রাস্তা দিয়ে চলাচল করছি।
বর্তমানে বিদ্যালয়টির চার পাশে সীমানা প্রাচীর নির্মাণের জন্য পি-ডি ই-পি-৪ এর অধীনে সরকারী ভাবে প্রাচীর নির্মানের জন্য বরাদ্দ হয়। বিদ্যালয়ে সীমানা প্রাচীর নির্মাণের জন্য নিয়োগকৃত ঠিকাদার রাস্তার উপর দিয়েই সীমানা প্রাচীর নির্মাণের কাজ শুরু করেছে। এভাবে প্রাচীর নিমাণ হলে আমাদের বাড়ী থেকে বের হওয়ার পথ বন্ধ হয়ে যাবে।
সিমানা প্রচীর নিমাণ করার ফলে আমাদের মেইন রাস্তায় উঠার পথ বন্ধ হয়ে আমরা অবরুদ্ধ হয়ে পড়ব। আমাদের ছেলেমেয়েরা স্কুলে যেতে পারবে না ও আমরা বের হতে পারব না। স্কুলের প্রাচীর অপরিকল্পিত ভাবে নিমাণ করা হচ্ছে। আমাদের কে চলাচলের রাস্তা দিবে সে জন্য উক্ত স্কুলের প্রধান শিক্ষক অনৈতিকভাবে টাকা চেয়েছিল।
আমরা টাকা না দেওয়ায় তিনি পরিকপ্লিতভাবে আমাদের কে অবরুদ্ধ করে রাখার জন্য এই প্রাচীর তৈরী করছে। তিনি আমাদের নামে বিভিন্ন দপ্তরে মিথ্যা অভিযোগ দিচ্ছেন তাকে উল্লেখ করছেন আমরা নাকি এই প্রাচীর নিমাণ কাজে বাধা ও জীবন নাশের হুমকি ূিদিচ্ছি যাহা সম্পূর্ণ মিথ্যা ও বনোয়াট।
মোঃ রেজাউল ইসলাম পাড় জানান, আমরা চাই স্কুলের ছাত্র ছাত্রীরদের নিরাপত্তার জন্য স্কুলের প্রাচীর নিমাণ হোক। আমরা যেন অবরুদ্ধ না হই সেই ভাবেই স্কুলের প্রাচীর নিমানের দাবী জানান তারা।