৩ কিলোমিটার সড়ক মধুপুরে নিত্য দিনের ভোগান্তি।

আপলোড সময় : ০৭-০৮-২০২৫ ০৬:৫৭:৩৪ অপরাহ্ন , আপডেট সময় : ০৭-০৮-২০২৫ ০৬:৫৭:৩৪ অপরাহ্ন

জুয়েল রানা মধুপুর প্রতিনিধি।

টাঙ্গাইল মধুপুরে উপজেলার কুড়াগাছা ইউনিয়নের পিরোজপুর থেকে ছালাম মোড় পযন্ত প্রায় ৩ কিমি সড়ক এখন নিত্য দিনের ভোগান্তি। দীর্ঘদিন সংস্কার না হওয়া এবং ট্রাক, মাহিন্দ্রা ও অটো, ভ্যান গাড়ি চলাচলের কারণে এই সড়কটি অকেজ হয়ে পড়েছে আছে।

সৃষ্টি হয়েছে বড় বড় গর্তের, সমসময় পানি আটকে থাকে তাই রাস্তাটি জনসাধারণের চলাচলে অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। সরেজমিনে গতকাল বুধবার দুপুরে দেখা যায়, সড়কজুড়ে বড় বড় গর্ত। কোথাও কাদাপানি, কোথাওবা রাস্তার পাশ দিয়ে ভেঙ্গে যাচ্ছে।

স্থানীয় বাসিন্দা, শিক্ষার্থী ও যানবাহন চালকদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, এই সড়ক দিয়েই প্রতিদিন প্রায় ২০ হাজার মানুষ চলাচল করে। এই রাস্তাটি অতি দ্রুত সংস্কার করে চলাচলের উপযোগী করে দেওয়ার দাবি জানান এই রাস্তায় চলাচলকারী জনসাধারণ।

স্থানীয় লোকেরা আরও জানান, চৌরাস্তা থেকে পলাইটি কি প্রায় দুই কিলোমিটার আরো ভয়াবহ রাস্তা তৈরি হইছে কোনই ভাবি চলাচল করতে পারতেছে না যখন বৃষ্টি আসে তখন মানুষ জুতা খুলে খুলের বাজারে  আসতে হয়। কোন রোগই যদি হাসপাতালে নিয়ে যায় ওই রাস্তায় দিয়ে রোগী কে বাঁচানো সম্ভব হয় না। বৃষ্টির সময় পুরো রাস্তায় পানি জমে থাকে। 

বলাইপাড়া এলাকার জুয়েল রানা বলেন, বাসিন্দা এই রাস্তাটা একসময় আমাদের চলাচলের অন্যতম প্রধান মাধ্যম ছিল। কিন্তু অটো ভ্যান গাড়ি মাহিন্দ্রা গাড়িগুলো চলাচল শুরুর পর থেকেই রাস্তাটির বেহাল দশা শুরু হয়। প্রতিদিন এই রাস্তাটি দিয়ে হাঁটাচলার সময় এক ধরনের আতঙ্ক কাজ করে, কখন কোথায় পা পিছলে পড়ে যাব তার কোনো ঠিক নেই। পথচারীরা এখন প্রতিনিয়ত হয়রানির শিকার হচ্ছেন, আর এই ভোগান্তির যেন কোনো শেষ নেই।

নাছির উদ্দীন বলেন, আমি অটো চালাইয়া খাই আমার সংসার চলে আমার প্রতিদিন ৬০০/- টাকা ইনকাম করি এমনিতে আমার সংসার চলে না। এই রাস্তায় যখন আসি কিছু না কিছু গাড়িতে সমস্যা হয় পরে দি়ন গাড়ি নিয়ে যাইতে পাড়ি না এখন আমার সংসার চালাতে হিমসিম খাচ্ছি। আমি সরকার কে জানাই আমাদের রাস্তারটা সংস্কার করা জন্য।




 

সম্পাদকীয় :

প্রকাশক ও সম্পাদক : মোঃ গোলাম মাওলা শাওন
মোবাইল : ০১৭১১-০০৬২১৪

অফিস :

প্রধান কার্যালয় : ৩১/১ শরীফ কমপ্লেক্স ৫ম তলা পুরানা পল্টন ঢাকা ১০০০

মোবাইল : ০১৯৯৯-৯৫৩৯৭০

ই-মেইল : [email protected],  [email protected]