
কাউখালী প্রতিনিধি। পিরোজপুরের কাউখালী উপজেলার সয়না রঘুনাথপুর ইউনিয়নের আরএস ডিএম দাখিল মাদ্রাসা ও মেঘপাল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় সংলগ্ন ভারানি খালের উপর ঝুঁকিপূর্ণ সেতুটি এখন মরণফাঁদে পরিণত হয়েছে।
এই ঝুঁকিপূর্ণ সেতুটি পারাপার হয়ে দুটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের কোমলমতি শিক্ষার্থীরা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে প্রতিনিয়ত পারাপার হচ্ছে। অত্র এলাকার বৃদ্ধ, নারী, শিশুসহ সকল শ্রেণী পেশার মানুষ বাধ্য হয়ে এই সেতুটি ব্যবহার করছে। দীর্ঘদিন যাবত সেতুটি সংস্কার করা হয়নি। বর্তমানে সেতুটি স্লাব ভেঙে পড়েছে, অ্যাঙ্গেলগুলো হেলে পড়েছে।
যে কোন সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটার আশঙ্ক রয়েছে। আরএসডিএম মাদ্রাসা শিক্ষার্থী নাদিয়া আক্তার, আয়েশা খানম, জুনায়েদ জানান, প্রতিদিন জীবনের ঝুঁকি নিয়ে আমরা এই সেতু পারাপার হয়ে মাদ্রাসায় আসা-যাওয়া করি। সেতুর উপর উঠলেই আতঙ্কে থাকি। স্থানীয় অভিভাবক নজরুল ইসলাম জানান, আমাদের কোমলমতী শিক্ষার্থীদের এই সেতু দিয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হচ্ছে। আমরা সবসময় দুশ্চিন্তায় থাকি।
আরএস ডিএম দাখিল মাদ্রাসার সুপার মাওলানা দেলোয়ার হোসেন ও মেঘপাল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নাজনিন বেগম জানান, বর্তমানে সেতুটি চলাচলে একেবারে অযোগ্য হয়ে পড়েছে। মাঝে মাঝে আমাদের শিক্ষার্থীরা দুর্ঘটনার স্বীকার হচ্ছে। অনেক শিক্ষার্থী এক কিলোমিটার ঘোরে বিকল্প পদে প্রতিষ্ঠানে আসতে হয়। সেতুটির একপাশে ধাবড়ী বাজার অন্য পাশে দুইটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রয়েছে।
এ ব্যাপারে সয়না রঘুনাথপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ আবু সাইদ জানান, এই ঝুঁকিপূর্ণ সেতুটি তালিকা জেলা পরিষদে পাঠানো হয়েছে। আশা করি খুব শিগগিরই সেতুটি নির্মাণ কাজ করা হবে।
যে কোন সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটার আশঙ্ক রয়েছে। আরএসডিএম মাদ্রাসা শিক্ষার্থী নাদিয়া আক্তার, আয়েশা খানম, জুনায়েদ জানান, প্রতিদিন জীবনের ঝুঁকি নিয়ে আমরা এই সেতু পারাপার হয়ে মাদ্রাসায় আসা-যাওয়া করি। সেতুর উপর উঠলেই আতঙ্কে থাকি। স্থানীয় অভিভাবক নজরুল ইসলাম জানান, আমাদের কোমলমতী শিক্ষার্থীদের এই সেতু দিয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হচ্ছে। আমরা সবসময় দুশ্চিন্তায় থাকি।
আরএস ডিএম দাখিল মাদ্রাসার সুপার মাওলানা দেলোয়ার হোসেন ও মেঘপাল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নাজনিন বেগম জানান, বর্তমানে সেতুটি চলাচলে একেবারে অযোগ্য হয়ে পড়েছে। মাঝে মাঝে আমাদের শিক্ষার্থীরা দুর্ঘটনার স্বীকার হচ্ছে। অনেক শিক্ষার্থী এক কিলোমিটার ঘোরে বিকল্প পদে প্রতিষ্ঠানে আসতে হয়। সেতুটির একপাশে ধাবড়ী বাজার অন্য পাশে দুইটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রয়েছে।
এ ব্যাপারে সয়না রঘুনাথপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ আবু সাইদ জানান, এই ঝুঁকিপূর্ণ সেতুটি তালিকা জেলা পরিষদে পাঠানো হয়েছে। আশা করি খুব শিগগিরই সেতুটি নির্মাণ কাজ করা হবে।