টুঙ্গিপাড়ায় বিশ্বাস পরিবারকে সামাজিকভাবে ধ্বংসের চক্রান্ত নেপথ্যে কৃষকলীগ নেতা অরবিন্দু চৌধুরী ও অপূর্ব মন্ডল

আপলোড সময় : ০২-০৭-২০২৫ ০৯:০৮:০৯ অপরাহ্ন , আপডেট সময় : ০২-০৭-২০২৫ ০৯:০৮:০৯ অপরাহ্ন


নিজস্ব প্রতিবেদক : টুঙ্গিপাড়ায় চিংগুড়ি গ্রামের প্রয়াত শিক্ষক প্রফুল্ল কুমার বিশ্বাসের পরিবারকে নিয়ে ভুয়া মিথ্যা ও ভিত্তিহীন তথ্য দিয়ে বিভিন্ন গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশ করে সামাজিকভাবে হেয় প্রতিপন্ন ও ধ্বংসের চক্রান্তের অভিযোগ। 


সম্প্রতি বিভিন্ন গণমাধ্যমে সাব রেজিস্টার প্রদীপ কুমার বিশ্বাসের বিরুদ্ধে বিভিন্ন সংবাদ প্রকাশিত হয়, তবে অনুসন্ধানে প্রকাশিত প্রতিবেদন গুলির তথ্য ভুয়া, দুর্নীতি দমন কমিশন বরাবর একটি চিঠি দেওয়া হয়েছিল কামাল সরদার নামে এবং অভিযোগে উল্লেখিত মোবাইল নম্বরটি ময়মনসিংহের মমিনা খাতুনের নামে রেজিস্ট্রেশন করা তিনি পড়াশোনা জানেন না এবং কেন তার নাম্বার কে বা কারা দিয়েছে তিনি এই বিষয়ে কিছু জানেন না পরবর্তীতে সেই অভিযোগ পত্রটি বাতিল হয়ে যায়, ঠাকুর চৌধুরী গণমাধ্যম বরাবর একটি অভিযোগ পাঠিয়েছিলেন তিনিও জানিয়েছেন কে বা কাহারা তার নাম ব্যবহার করে এই অভিযোগপত্র দিয়েছে তিনি এই বিষয়ে কিছুই জানেন না। সাব রেজিস্টার প্রদীপ কুমার বিশ্বাস ইতিমধ্যে বিভিন্ন গণমাধ্যমে তার বিরুদ্ধে প্রকাশিত সকল সংবাদের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন।


কেন এত সংবাদমাধ্যমে প্রতিবেদন আর কেনই বা এত তথ্য ছড়ানো হচ্ছে প্রয়াত শিক্ষক প্রফুল্ল কুমার বিশ্বাসের পরিবারের বিরুদ্ধে আমাদের অনুসন্ধানে উঠে আসে ভিন্ন তথ্য শুধুমাত্র মানুষকে ভালোবাসা মানুষের পাশে দাঁড়ানো ও ধর্মীয় অনুশাসনের ভিতর জীবন পরিচালনা, টুঙ্গিপাড়ার ১০৮ টি গ্রামের হিন্দু সম্প্রদায়ের কাছে ব্যাপক জনপ্রিয়তা কাল হয়ে দাঁড়িয়েছে মেধাবী ও স্বচ্ছ সরকারি কর্মকর্তা প্রদীপ কুমার বিশ্বাসের, আর এই সকল অপ তথ্য ছড়ানোর পেছনের কলকাঠি নারছেন হাতেগোনা কয়েকজন তার মধ্যে প্রথমেই যার নাম রয়েছে সাবেক ইউপি সদস্য অস্ত্র ও গোপালগঞ্জ জেলা বিএনপির কার্যালয়ে ভাঙচুর মামলার আসামি অরবিন্দু চৌধুরীর অনুসারী তার ভাই অসীষ চৌধুরী, সুখময় চৌধুরী (ঠাকুর ),অপু মন্ডলসহ আরো বেশ কয়েকজন।


অনুসন্ধানে একাধিক ব্যক্তির সাক্ষ্য ও বক্তব্যে জানা যায়, চিকিৎসক অপূর্ব মন্ডল দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) ভুয়া অভিযোগটি নিজেই তৈরি করে অন্যের নাম ব্যবহার করে পাঠিয়েছিলেন, ও বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে ভুয়া তথ্য দিয়ে সংবাদ তৈরি করে প্রচার করেছেন তিনি নিজেই আর এর সব কিছুর উৎসাহ যুগিয়েছেন পেছন থেকে সাবেক ইউপি সদস্য অরবিন্দু চৌধুরী। ডাক্তারের ডিগ্রী না থাকায় ডাক্তার পদবী ব্যবহার করার অপরাধে অভিযুক্ত অপূর্ব মন্ডল।


অপূর্ব মন্ডলের এইসব বিতর্কিত অন্যায় ও অবৈধ কর্মকান্ডে তারই আপন ছোট ভাই নয়ন মন্ডল প্রতিবাদ করেছেন, নয়ন মন্ডের বক্তব্যে জানা যায় সাব রেজিস্টার প্রদীপ কুমার বিশ্বাসের বিরুদ্ধে তার বড় ভাই কিছু মানুষের প্ররোচনায় তার বিরুদ্ধে ও তার পরিবারকে সামাজিকভাবে হেও প্রতিপন্ন করার জন্য এই ধরনের নোংরা অপপ্রচার চালাচ্ছেন কিন্তু এই প্রদীপ বিশ্বাসের পরিবার আমাদের বিভিন্ন বিপদে আমাদের পাশে থেকেছেন,অপু মন্ডলের এই ধরনের কর্মকাণ্ডের প্রতিবাদ করায় ছোট ভাই নয়ন মন্ডলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করেছেন।

 

নয়ন আরো বলেন, এদেশে যারা ভ্যান চালায় তারাও বাড়ি বিল্ডিং করেছে এবং প্রদীপ বিশ্বাসের বাবা আরো ৩০-৪০ বছর আগে আধা পাকা বিল্ডিং করেছিলেন ও এই পরিবারের প্রত্যেক সদস্য ছাত্র জীবন থেকেই আত্মনির্ভরশীল তাদের বিরুদ্ধে যে অবৈধ সম্পদ অর্জনের কথা বলা হয়েছে তা সম্পূর্ণ মিথ্যা বানোয়াট, আমি প্রতিবাদ করেছি এখন আমার ভাই যদি আমার কথা না শোনে তাহলে আমার কিছু করার নেই।


সমাজপতি ও বেশ কয়েকজন খান প্রধানদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, মোল্লাহাট চিতলমারী ও টুঙ্গিপাড়া এই তিন উপজেলার ১০৮ টি গ্রাম নিয়ে গঠিত হিন্দু সম্প্রদায়ের প্রাচীন সমাজ ব্যবস্থা ৩৩ খান প্রধান, ২২ খান প্রধান, উত্তর ১১ খান ও দক্ষিণ ১১ খান ও দক্ষিণ এগার ওখানে তিনজন খান প্রধান আছে, ৩৩ খান প্রধান হিসেবে মোল্লাহাট উপজেলার বাবু গোলকচন্দ্র মন্ডল, টুঙ্গিপাড়ার ত্রিপল্লি বাসি দক্ষিণ ১১ খানের অন্তর্ভুক্ত, ত্রিপল্লীর চিংগড়ী, নরুমাল ও কাকুইবুনিয়া নিয়ে ১ খান গঠিত, আনুমানিক প্রায় ২০ বছর পূর্বে এই একখানের প্রধান হিসেবে আইনত কাউকে পাওয়া যায় না তখন চিংগড়ী পূর্ব পাড়ার বাসিন্দা বাবু চিত্তরঞ্জন বিশ্বাস খান প্রধান দাবি করলে (খান প্রধান নির্বাচিত হতে পূর্বপুরুষদের কেউ খান প্রধান থাকার বাধ্যবাধকতা গঠনতন্ত্রের রয়েছে) তবে তিনি কোন প্রমাণপত্র দেখাতে না পারায় খান প্রধান পদে নির্বাচন করার জন্য একটি গণতান্ত্রিক ভোটের আয়োজন করা হয়,


তখন এই ত্রিপল্লীতে আটজন সমাজপতি ছিলেন, এর মধ্যে প্রয়াত বাবু বীরেন্দ্রনাথ চৌধুরী তাঁরই বংশের প্রয়াত বাবু রমেশচন্দ্র চৌধুরী (পাগল) সামাজিকতা পরিচালনা করতেন, ত্রিপল্লীতে চৌধুরী বংশের জনসংখ্যা বেশি খান প্রধান নির্বাচনের ভোটে বীরেন বাবু ও চিত্তরঞ্জন বিশ্বাস দুইজন প্রার্থী হন ৮ জন সামাজিক ব্যক্তি দুজন প্রার্থীকে চারটা করে ভোট দেন এরপর চিত্তরঞ্জন বিশ্বাসের বড় ভাইকে ম্যানেজ করে চৌধুরী বংশ থেকে খান প্রধান নির্বাচিত হন বাবু বীরেন্দ্র নাথ চৌধুরী যদিও স্থানীয়দের দাবি তাকে নিয়েছিল নানা বিতর্ক তবে তাকে নিয়েই চলতে থাকে সামাজিক কার্যক্রম।


প্রয়াত শিক্ষক প্রফুল্ল কুমার বিশ্বাস (বিএসসি প্রথম শ্রেণি) ডুমুরিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয় সিনিয়র শিক্ষক ছিলেন, এলাকার শিক্ষা বিস্তারে ও সামাজিকতায় যার ব্যাপক অবদান ছিল ছিলেন অসংখ্য মেধাবী আর গুণী মানুষ তৈরীর কারিগর, ছিলেন বিভিন্ন মন্দির ও আশ্রমের সঙ্গে জড়িত আজীবন কাজ করে গেছেন হিন্দু সম্প্রদায়ের কল্যাণে। তাকে ভালোবেসে অনেক মন্দির আশ্রমের নাম ফলকে তার নাম স্থাপন করেছে হিন্দু সম্প্রদায়। অন্যায়ের সাথে কোন আপোষ করতেন না সত্য ন্যায়ের পথে ছিলেন অবিচল যেকোনো সমস্যায় তরুণদের প্রাধান্য দিতেন এবং তার এই সৎ ও নীতিবান আদর্শের কারণে বিভিন্নভাবে হেনস্থা ও হয়রানির শিকার ও হয়েছেন।


প্রয়াত প্রফুল্ল কুমারের দুই ছেলে প্রদীপ কুমার বিশ্বাস ও স্বপন কুমার বিশ্বাস ও তিন কন্যা প্রত্যেকেই ছিলেন মেধাবী ও গোপালগঞ্জ জেলা মেধা তালিকার শীর্ষে, ২০০৫ সালে প্রফুল্ল কুমার শিক্ষাজীবন থেকে অবসরে চলে যান এবং ২০১০ সালে বার্ধক্য জনিত কারণে মৃত্যুবরণ করেন, বাবার মৃত্যুর পরে দুই সন্তান বাবার দেখানো আদর্শ পথেচলতে থাকে এলাকার শিক্ষা বিস্তারে মানুষের যে কোন সমস্যায় মানুষের কল্যাণে পাশে থাকার চেষ্টা করেছেন, হিন্দু সমাজের উন্নয়ন ও কল্যাণের জন্য কাজ করছেন প্রতিনিয়ত। মেধা  যোগ্যতায় ২০০৬ সালে নবম গ্রেডে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরে প্রদীপ কুমার বিশ্বাস ও দশম গ্রেডে ছোট ভাই স্বপন বিশ্বাস কর্মজীবন শুরু করেন, পরবর্তীতে প্রদীপ কুমার বিশ্বাস নন বিসিএস ক্যাডারে সাব রেজিস্টার পদে চাকরিতে যোগদান করেন এই খুশিতে এলাকায় আনন্দের বন্যা বয়ে যায়।


এক খান প্রধান ধীরেন বাবুর মৃত্যুতে পদটি ফাঁকা হয়ে যায় ও দক্ষিণ এগারো খান প্রধান বিশেষ অনুরোধে ও একটি রেজুলেশন এর মাধ্যমে প্রদীপ কুমার বিশ্বাসকে খান প্রধান নির্বাচিত করে দায়িত্ব নেওয়ার অনুরোধ করেন, এবং সেই রেজুলেশনের স্বাক্ষর করেন খান প্রধান ও সমাজপতি আদিত্য কুমার বিশ্বাস, বাবন কুমার ঢালী, মৃণল কান্তি বিশ্বাস, ধীরেন্দ্রনাথ বিশ্বাস সহ বিভিন্নখান প্রধান ও সামাজিক ব্যক্তিরা এবং ৩৩খান প্রধান গোলকচন্দ্র মন্ডল তা অনুমোদন করেন সম্পূর্ণ গঠনতন্ত্র ও সাংবিধানিক নিয়ম মেনে।


এখান থেকে শুরু হয় প্রতিহিংসা আর ষড়যন্ত্রের নীল নকশা চৌধুরী বংশের অরবিন্দু চৌধুরী ও বেশ কয়েকজন মিলে একাধিকবার বিভিন্ন বিশৃঙ্খলা ও সমাজ বিনষ্টের পথ তৈরি করেন সামাজিকভাবে প্রদীপ কুমার বিশ্বাস ও তার পরিবারের বিরুদ্ধে শুরু করেন বিভিন্ন ষড়যন্ত্র, অরবিন্দু চৌধুরী টুংগীপাড়া উপজেলা কৃষকলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে ব্যাপক প্রভাব বিস্তারের কারণে তার বিরুদ্ধে ভয় কেউ মুখ খুলতো না, রয়েছে তার বিরুদ্ধে অস্ত্র ও কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দল সভাপতি জিলানীর উপরে হামলা ও তার কার্যালয় ভাঙচুর সহ একাধিক মামলা।


অরবিন্দ চৌধুরীর সহযোগী চিংগড়ী গ্রামের পল্লী চিকিৎসক অপূর্ব মন্ডলের কাছে স্থানীয় সাংবাদিকরা সংবাদ সংগ্রহের জন্য তার কাছে গেলে তার ডাক্তার পদবী ব্যবহার করার কাগজপত্র দেখতে চাইলে সাংবাদিকদের ওপর ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন এবং বাজে ব্যবহার করেন পরে স্থানীয় সাংবাদিকরা বিষয়টা তৎকালীন এসি ল্যান্ড ,উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও ড্রাগ সুপারকে অবহিত করলে তার কাছে কোন বৈধ কাগজপত্র না থাকার কারণে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ৩০০০০ টাকা জরিমানা করেন ও সতর্ক করে দেন কিন্তু অপু মন্ডলের ধারণা এইসবের পিছনে প্রদীপ কুমার বিশ্বাসের হাত রয়েছে এরপর থেকেই তিনিও তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন ধরনের অপপ্রচার চালাতে থাকেন, ও এই অপু মন্ডল প্রদীপ কুমারের বাবার স্বজাতি ভোজন সহ একাধিক অনুষ্ঠানে গিয়ে প্রভাব বিস্তার ও বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করেন।


এ বিষয়ে প্রদীপ কুমার বিশ্বাস বলেন, শুধুমাত্র চৌধুরী বংশ বাদ দিয়ে আমাকে কেন খান প্রধান নির্বাচিত করা হলো এটাই হচ্ছে ক্ষোভের মূল কারণ, আমার প্রয়াত স্বর্গীয় বাবা আমরা শিক্ষা ও হিন্দু সমাজের উন্নয়নের জন্য প্রতিনিয়ত চেষ্টা করি সামর্থ্য অনুযায়ী।


এলাকার মানুষ আমাদেরকে প্রচুর ভালোবাসে ও বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে আমাদের কাছে আসে, অরবিন্দু চৌধুরী তার ভাই তাদের অনুসারী ও চিকিৎসক অপু মন্ডলের সঙ্গে আমার ব্যক্তিগত কোন বিরোধ নেই, অরবিন্দু চৌধুরীর বিরুদ্ধে অস্ত্র মাদক সহ বিভিন্ন অপরাধের সাথে সংশ্লিষ্ট অভিযোগ রয়েছে, চিকিৎসক অপু মন্ডল মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ বিক্রি ও ডিগ্রী ছাড়া ডাক্তার পদবী ব্যবহারের অপরাধে স্থানীয় প্রশাসন তাকে অভিযুক্ত করে জরিমানা করেছে।


এখানে আমি অথবা আমার পরিবারের কোন হাত নেই, সামাজিক কিছু সমস্যাকে ব্যক্তি পর্যায়ে নিয়ে যাচ্ছে তারা, আমি বাংলাদেশ গণপ্রজাতন্ত্রী সরকারের একজন কর্মচারী যখন যে সরকার আসবে তার অধীনেই আমাদের কাজ করতে হয়, অথচ আওয়ামী লীগের বিভিন্ন ট্যাগ লাগিয়ে আমাকে নিয়ে অপপ্রচার করছে, অথচ এরাই বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা গ্রহণ করে নানা অপরাধ কর্মকাণ্ড চালিয়েছে। 


তবে তারা যদি তাদের ভুল স্বীকার করে এই ধরনের কর্মকাণ্ড বন্ধ না করে তাহলে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিব, এবং আমার ভিতর যদি স্বচ্ছতা না থাকতো তবে আমি গণমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ প্রকাশ করতাম না।


এ বিষয়ে কথা বলার জন্য সাবেক ইউপি সদস্য অরবিন্দ চৌধুরী ও অপু মণ্ডলের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তাদের ফোন বন্ধ পাওয়া যায়।







 

সম্পাদকীয় :

প্রকাশক ও সম্পাদক : মোঃ গোলাম মাওলা শাওন
মোবাইল : ০১৭১১-০০৬২১৪

অফিস :

প্রধান কার্যালয় : ৩১/১ শরীফ কমপ্লেক্স ৫ম তলা পুরানা পল্টন ঢাকা ১০০০

মোবাইল : ০১৯৯৯-৯৫৩৯৭০

ই-মেইল : [email protected],  [email protected]